TICKS, FLEAS TREATMENT
কুকুরের পরজীবীর মধ্যে Ticks, Mites, Lice এবং Fleas অধিক পরিচিত। এর ফলে চুলকানি, জ্বালাপোড়া, পশম পড়ে যাওয়া, ঘা সৃষ্টি, রক্তশূন্যতা ইত্যাদি বিভিন্ন প্রকার রোগের সৃষ্টি হয়। তাই কুকুরের গায়ে যে কোন পোকা দেখলেই তা মেরে ফেলার ব্যবস্থা করতে হবে। এ সব ক্ষতিকর পরজীবীর আক্রমন থেকে কুকুরকে বাঁচাতে হলে যা করতে হবে-
১। Powder – Flea এবং Tick দূর করার জন্য বাজারে বিভিন্ন company এর Flea Powder কিনতে পাওয়া যায়। এটি একটি বহুল ব্যবহৃত পদ্ধতি । কিন্তু একটু সাবধানে Powder ব্যাবহার করতে হয় যেন কুকুরের নাকে মুখে না ঢুকে যায়। সারা শরীরে ব্যাবহার করতে হয় এবং ঘাড়, গলা, পেট ও লেজের গোঁড়ায় একটু বেশি দিতে হয়। কতদিন ও কি পরিমান ব্যাবহার করতে হবে তা পণ্যর গায়ে লেখা থাকে।
২। Shampoo– কুকুর বিড়ালের জন্য আলাদা Shampoo পাওয়া যায়। Natural শ্যাম্পু হলে ভাল এতে পশম রুক্ষ হবে না এবং কম পরবে। তবে তা পোকা দূর করার Shampoo কিনা তা দেখে কিনতে হবে। ২-৩ দিন এই শ্যাম্পু দিয়ে গোসল করালে Flea এবং Tick দূর হয় ।
৩। Flea Spray– পোকা দুর করার জন্য Flea Spray কিনতে পাওয়া যায় এবং কুকুরের গায়ে ব্যাবহার করা হয় । এখন বিভিন্ন vet এর কাছে Spray করার ব্যবস্থা থাকে।
আমাদের Online Shop থেকে Flea Spray কিনতে এখানে ক্লিক করুন।
৪। Flea Collar– Dog Flea collar কিনতে পাওয়া যায়। তবে এটা কুকুরের ঘাড়ে চুলকানি এবং চামড়ার রোগ সৃষ্টি করে বিধায় ব্যাবহার না করাই ভালো।
৫। Flea Comb – কুকুরের লোম আঁচড়ানোর জন্য এবং Flea দূর করার জন্য Flea Comb কিনতে পাওয়া যায়। এটি বিশেষভাবে Flea এর জন্য তৈরি। এটি দিয়ে নিয়মিত আঁচড়ালে কুকুরকে Flea মুক্ত রাখা যায়।
৬। Natural পদ্ধতি –
• কুকুরকে নিয়মিত গোসল এবং grooming করাতে হবে।
• খোসাসহ পাতলা করে একটি লেবু নিন। ১কাপ আধাসেদ্ধ গরম পানিতে সারারাত ভিজিয়ে রাখুন। পরদিন গোসলের আগে কুকুরের গায়ে মেখে দিন এবং শুকানো পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। এটি পরপর কয়েকদিন ব্যাবহার করুন।
• উকুনের ডিম কুকুরের লোমের সাথে শক্ত ভাবে আটকে থাকে। তাই একটু মেয়নেজ হাতে নিয়ে কুকুরের লোমে ঘষে দিন।এতে ডিমগুলো আলগা হয়ে যাবে। এরপর কুকুরকে ভাল করে কোন Shampoo দিয়ে গোসল করিয়ে দিতে হবে।
• কুকুরকে নিয়মিত গোসল এবং grooming করাতে হবে।
• খোসাসহ পাতলা করে একটি লেবু নিন। ১কাপ আধাসেদ্ধ গরম পানিতে সারারাত ভিজিয়ে রাখুন। পরদিন গোসলের আগে কুকুরের গায়ে মেখে দিন এবং শুকানো পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। এটি পরপর কয়েকদিন ব্যাবহার করুন।
• উকুনের ডিম কুকুরের লোমের সাথে শক্ত ভাবে আটকে থাকে। তাই একটু মেয়নেজ হাতে নিয়ে কুকুরের লোমে ঘষে দিন।এতে ডিমগুলো আলগা হয়ে যাবে। এরপর কুকুরকে ভাল করে কোন Shampoo দিয়ে গোসল করিয়ে দিতে হবে।
বাচ্চা কুকুরের ক্ষেত্রে-
কুকুরের মায়ের গায়ে Flea থাকলে বাচ্চাদের গায়েও হয়। আর এটা ওদের জন্য ক্ষতিকর। কিন্তু ৪ মাস বয়সের আগে বিড়ালের গায়ে কোন ধরনের Powder, Shampoo ইত্যাদি কেমিক্যালযুক্ত পণ্য ব্যাবহার করা একেবারেই উচিৎ নয়। সাধারনভাবে হাত দিয়ে Ticks, Mites, Lice ধরে ধরে ফেলে দিতে হবে। এরা খুব দ্রুতগতির হয় তাই এদের সহজে ধরা যায় না। হাতে Vaseline Jelly অথবা petroleum jelly মাখিয়ে নিলে এদের ধরতে সুবিধা হয় এবং ধরার পর পালিয়ে যাতে না যায় সে জন্য তাড়াতাড়ি মেরে ফেলতে হবে। Dishwashing Powder যুক্ত পানিতে ফেললে এরা তাড়াতাড়ি মারা যায়। আবার বাচ্চাকে কুসুম গরম পানি দিয়ে গোসল করিয়ে ভালভাবে মুছে Flea Comb দিয়ে আঁচড়ে দিলে Flea কমে।
কুকুরের মায়ের গায়ে Flea থাকলে বাচ্চাদের গায়েও হয়। আর এটা ওদের জন্য ক্ষতিকর। কিন্তু ৪ মাস বয়সের আগে বিড়ালের গায়ে কোন ধরনের Powder, Shampoo ইত্যাদি কেমিক্যালযুক্ত পণ্য ব্যাবহার করা একেবারেই উচিৎ নয়। সাধারনভাবে হাত দিয়ে Ticks, Mites, Lice ধরে ধরে ফেলে দিতে হবে। এরা খুব দ্রুতগতির হয় তাই এদের সহজে ধরা যায় না। হাতে Vaseline Jelly অথবা petroleum jelly মাখিয়ে নিলে এদের ধরতে সুবিধা হয় এবং ধরার পর পালিয়ে যাতে না যায় সে জন্য তাড়াতাড়ি মেরে ফেলতে হবে। Dishwashing Powder যুক্ত পানিতে ফেললে এরা তাড়াতাড়ি মারা যায়। আবার বাচ্চাকে কুসুম গরম পানি দিয়ে গোসল করিয়ে ভালভাবে মুছে Flea Comb দিয়ে আঁচড়ে দিলে Flea কমে।
যা যা মনে রাখা প্রয়োজন –
১) Flea, Ticks, Mites, Lice যদি বেশি হয় তাহলে পশু চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যেতে হবে।
২) অসুস্থ, ব্যথা পাওয়া অথবা পা ভাঙ্গা কুকুরেকে Flea treatment দেওয়া যাবে না।
৩) সপ্তাহে অন্তত একদিন বিছানা ধুতে হবে কারন Flea এর ডিম বিছানাতে বেশি পাওয়া যায়।
৪) কুকুরকে নিয়মিত grooming করতে হবে।
৫) কুকুরের খাবারের বাটি নিয়মিত পরিষ্কার করতে হবে।
৬) বাড়িতে একের অধিক কুকুর থাকলে সবাইকে একসাথে Flea treatment দিতে হবে।
১) Flea, Ticks, Mites, Lice যদি বেশি হয় তাহলে পশু চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যেতে হবে।
২) অসুস্থ, ব্যথা পাওয়া অথবা পা ভাঙ্গা কুকুরেকে Flea treatment দেওয়া যাবে না।
৩) সপ্তাহে অন্তত একদিন বিছানা ধুতে হবে কারন Flea এর ডিম বিছানাতে বেশি পাওয়া যায়।
৪) কুকুরকে নিয়মিত grooming করতে হবে।
৫) কুকুরের খাবারের বাটি নিয়মিত পরিষ্কার করতে হবে।
৬) বাড়িতে একের অধিক কুকুর থাকলে সবাইকে একসাথে Flea treatment দিতে হবে।
![]() |
Ticks.http://animalhometreatmentbd24.blogspot.com/ |
TICKS, FLEAS TREATMENT
Reviewed by Unknown
on
June 29, 2017
Rating:

No comments
Post a Comment